সকল বই

ফাইনাল গাজি দ্বিতীয় খন্ড

ফাইনাল গাজি দ্বিতীয় খন্ড

Author: হুমায়ুন কবীর
Delivery Time: 25-45 Days , Cash on Delivery Available
  • বই উপহারঃ বই উপহারঃ
    বিস্তারিত
  • বই উপহার.. বই উপহার..
    বিস্তারিত
  • কম্বো অফারঃ কম্বো অফারঃ
    বিস্তারিত
  • কম্বো অফার.. কম্বো অফার..
    বিস্তারিত
  • ফ্রি ডেলিভারিঃ ফ্রি ডেলিভারিঃ
    বিস্তারিত
Price: ৳ 525.00
+ Add to Wishlist
Publisher আনন্দ পাবলিশার্স
ISBN9789388014236
Pages196
Reading Level General Reading
Language Bangla
PrintedIndia
Format Hardbound
Category উপন্যাস
Return Policy

7 Days Happy Return

পাঁচদিন নিখোঁজ খোকন গাজি। এই খবর পেয়ে রঘুনাথগঞ্জের গোপন ডেরা থেকে বেরিয়ে কান্দিতে মামার বাড়িতে পৌঁছতেই সিআইডি অফিসারেরা গ্রেফতার করে ইউসুফকে নিয়ে যায় কান্দি থানাতে। ওর মামা রিয়াজ, বিরোধী দলের নেতা, লোকজন নিয়ে থানা ঘেরাও করে ইউসুফকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায় থানা থেকে।

পরের দিন ইউসুফ ওর মা আর বোন রূকসাহানাকে নিয়ে পৌঁছে যায় নতুনগ্রাম। বাবার খবর পেয়ে বাগাছড়ায় বানভাসি দ্বারকার পাড় খুঁড়ে বার করে খোকন গাজির পচাগলা লাশ। শুরু হয় পুলিশি তদন্ত, কারণ রাজনীতিই, কিন্তু কারা খুন করে পুঁতে দিল খোকন গাজিকে? প্রতিহিংসা নাকি কারও স্বার্থে বাধা দেওয়ার প্রতিশোধ?

খোকন গাজির প্রথম স্ত্রী রাশিদা কাশ্মীরি শালওয়ালা ফারুক আহমেদ বাটের হাত ধরে পালিয়ে গিয়েছিল কাশ্মীর। শ্রীনগর পৌঁছেই একের পর এক বিপদের মধ্যে পড়ে রাশিদা, ধর্ষিতা হয়। এদিকে ফারুককে সামান্য কারণে গ্রেফতার করে সেনা, ক্যাম্পে আটকে রেখে অমানুষিক অত্যাচার করে চারদিন পরে মুমূর্ষু অবস্থায় ফেলে দেয় সোনমার্গের রাস্তায়। প্রাণে বেঁচে যায় ফারুক। কপর্দকশূন্য ফারুক হাসপাতালেই সংস্পর্শে আসে গুলাম রসুল আর আবিদা আপার। ওদিকে রাশিদা বুঝতে পারে সে ভুল করেছে ফারুকের সঙ্গে পালিয়ে এসে, ফারুকের আরও দুই স্ত্রী আর তিন ছেলেমেয়ে রয়েছে সোপিয়ানে। রাশিদা কি ফিরে যাবে খোকনের কাছে? ফারুক কীভাবে বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তির সঙ্গে ভিড়ে গেল ধীরে ধীরে? ইউসুফ আর চন্দ্রিকার প্রেমের পরিণতি কী? ইন্দ্রাণীই বা কী করবে এরপর? হুমায়ুন কবীরের উপন্যাস ‘ফাইনাল গাজি’ দ্বিতীয় পর্ব যেমন কৌতূহলপ্রদ, তেমনই রোমাঞ্চকর।

Authors:
হুমায়ুন কবীর

হুমায়ুন কবীরের জন্ম মেদিনীপুর জেলার ডেবরা থানার অন্তর্গত বনবারাসতী গ্রামে। মাড়তলা সত্যেশ্বর ইন্সটিটিউশন এবং দশগ্রাম সতীশচন্দ্র সর্বার্থসাধক শিক্ষাসদনে স্কুলের পাঠ শেষ করে মেদিনীপুর কলেজ (ক. বি.) থেকে বিএসসি অনার্স। উদ্ভিদবিদ্যায় এমএসসি (প্রথম শ্রেণিতে প্রথম)। মাঝে কয়েকমাস শিক্ষক তার পর ইউজিসি স্কলারশিপ নিয়ে পিএইচডি। পরে পশ্চিমবঙ্গ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার মাধ্যমে পুলিশের চাকরিতে যোগদান। পশ্চিম দিনাজপুর, পুরুলিয়া, মুর্শিদাবাদ, উত্তর চব্বিশ পরগনা, হাওড়া, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনাতে ডেপুটি পুলিশ সুপার এবং এসডিপিও হিসাবে এবং পশ্চিমবঙ্গ ইন্টেলিজেন্স এবং গোয়েন্দা বিভাগে কাজ করেছেন। মাঝে ২০০১-২০০২ সালে সংযুক্ত রাষ্ট্রসংঘের হয়ে বসনিয়া-হারজিগোভিনাতে শান্তিরক্ষা বাহিনীতে কাজ করেছেন। বীরভূম, বর্ধমান এবং মুর্শিদাবাদ জেলার পুলিশ সুপারিন্টেন্ডেন্ট থাকার পর কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার এবং গোর্খাল্যান্ড আন্দোলনের সময় দার্জিলিং রেঞ্জের ডিআইজি হিসাবে কাজ করেছেন। চন্দননগরের পুলিশ কমিশনারের চাকরি করার সময় চাকরি থেকে পদত্যাগ করে রাজনীতিতে যোগদান। বর্তমানে ডেবরার বিধায়ক এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কারিগরি শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং দক্ষতা উন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী।

0 review for ফাইনাল গাজি দ্বিতীয় খন্ড

Add a review

Your rating